চট্টগ্রাম নগরীর চকবাজার ওয়ার্ডের জয়নগর এলাকার ১৭৭/২৩৯
নম্বর হোল্ডিং। এ ভবনের ওপর সিটি করপোরেশনের সংশোধিত কর ছিল ৭ লাখ ২২ হাজার
টাকা। কিন্তু ঘুষের বিনিময়ে কর কর্মকর্তা প্রায় ৫ লাখ ২ হাজার টাকা কমিয়ে
তা নির্ধারণ করেন মাত্র ২ লাখ ২০ হাজার টাকা।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি
করপোরেশনের অধীন কামরাঙ্গীরচরের কালুনগর এলাকায় ২০০৩ সালে নির্মিত একটি
আবাসিক ভবন। আয়তন ৮ হাজার ৮৯২ বর্গফুট। কিন্তু সিটি করপোরেশনের কর
কর্মকর্তার যোগসাজশে গুদাম ভবন হিসেবে এটির নির্মাণকাল দেখানো হয় ২০১০ সাল
আর আয়তন ১ হাজার ৫০০ বর্গফুট। এতে সাত বছরের হোল্ডিং ট্যাক্স দেয়া থেকে
রক্ষা পান ভবনটির মালিক। আর যখন থেকে দেয়া শুরু করেন, তাতেও ছিল বড় অঙ্কের
ফাঁকি। হোল্ডিং ট্যাক্স আদায়ে এমন চিত্র উঠে এসেছে খোদ ঢাকা দক্ষিণ সিটি
করপোরেশনের (ডিএসসিসি) তদন্ত প্রতিবেদনে
http://www.bonikbarta.com/2015-11-22/news/details/56746.html